.

বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৬

দিকে দিকে উন্নয়নের ধারা বজায় রউক

উন্নয়ন(?) বজায় রউক!


পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া চলিতেছে। দিদি পুরাতন প্রক্রিয়া কে আরও উন্নততর করিয়াছেন এবং সেহ কারণে সেথায় পরিবর্তনের লক্ষ্যন প্রবল হইলেও উন্নততম সাইন্টিফিক রিগিং বাতাসা ল্যাব তৈরী থাকিবার জন্য আশু বদল সম্ভব নহে।জঙ্গলমহলের মা এর হাতে বাঙলার মাটি-র লক্ষ্যধিক (পড়িতে হইবে  কোটি) মানুষ এর উপর দইনন্দিন অত্যাচার আজ হাহাকার-এ পর্জ্যবসিত এবং বঙ্গ জীবনের আজ এক অপরিহার্য্য অঙ্গ। দিকে দিকে উন্নয়নের ধারা ঘটিয়াছে (যাহাদিগকে সাইকেল, অর্থ, তত্কালীন বিশেষ সুবিধা প্রাপ্তি হইয়াছে তাহাদের উন্নয়ন তো হয়েছেই তা অব্স্বীকার করিবার উপায় নাই) এবং তাহার আশু পশ্রবে সিন্ডিকেট তদপুদরী "শিক্ষ্যা হাম্লাকেট" এর দৌলতে উন্নয়ন এক অনন্য মাত্রা পাইয়াছে। শিক্ষ্যা ব্যবস্থা ধংস করিলেই মূল উন্নয়ন (না থাকিবে বাঁশ না বাজিবে শুভ বুদ্ধির বংশী), গাড়ি শিল্প ধংসস্তুপে চপ শিল্পের অগ্রগতিতে উন্নয়ন, সিন্ডিকেটে কর্মসংস্থানে বেকার (নাকি গুন্ডারাজ) উন্নয়ন, তদাদিকল্পে বেশকিছু প্রতারক (থুড়ি শিল্পদ্যোগী থুড়ি আর্থিক উন্নয়ন সাধনকারী) ব্যক্তি দ্বারা বঙ্গবাসীর জাতিসত্তার উন্নয়ন, শ্রমিকের দিনমজুরী পকেটস্থ করিয়া অনুগতশক্তির উন্নয়ন, সর্বমিলিত ভাবে রাজ্য জুড়িয়া উন্নয়ন হি উন্নয়ন ঘটিতেছে যে আমাদিগকে তাহা বিশ্বাস করিতে হইব না করিলে বিশেষ তকমা কপালে সাটিয়া ভাণিশ পর্য্যন্ত হইতে পারেন। নিন্দুকের এ বঙ্গে কোনো স্থান নাই। এ বঙ্গ ক্রমশ মধ্যযুগীয় বর্বরতার প্রতীক হইয়া উঠিতেছে। উন্নয়ন (ত্রাস!) দীর্ঘজীবি হউক। 

বঙ্গবাসীর (থুড়ি !মূল বঙ্গবাসীর) শুভো বোধদয়ের প্রবল কামনা করিয়া নববর্ষের বিশেষ শুভেচ্ছা (দীর্ঘশাস!!!) জানাই। 

৩টি মন্তব্য:

  1. লক্ষণ লক্ষ্যাধিক প্রশ্রয়ে ।

    উত্তরমুছুন
  2. হাঁ ভীষণ দুর্বল নিয়ন্ত্রণ, অত্যধিক দুর্বল শাসন ব্যবস্থা এবং মিথ্যাচারী ভবিষ্যত প্রজন্ম একে কখনো ক্ষমা করবে না. বাংলার ইতিহাসে এ এক কলঙ্ক অধ্যায়

    উত্তরমুছুন

Author