.

শুক্রবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৬

১০টি সহজলভ্য ইউরোপীয় গন্তব্যস্থল - যা আপনাকে আশাবাদী করবে।

১০টি সস্তার ইউরোপীয় ভ্রমণস্থল যা আপনাকে অবশ্যই ভাবাবে

মনে ইউরোপীয় ছুটিতে যাবার বাসনা পোষণ করেন? কিন্তু আপনি খরচ এর বিষয়ে সন্দিগ্ধন। হতাশ, কারণ ইচ্ছে থাকলেও আপনি পকেটের কথা ভেবে পিছিয়ে আসেন। কত অবসর সময়ে আপনি সিনেমার নায়ক নায়িকা দের ন্যায় রোমান্স করতে মনে মনে ইউরোপের সবুজ ঝকঝকে পাহাড়ি পরিবেশে পৌঁছেছেন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নিরাময় নিরিবিলি পরিবেশ নিরানন্দে উপভোগ করে বেড়াচ্ছেন। আর স্বপ্ন ভাঙলে বাস্তবের রুক্ষ জমিতে আছাড় খেয়েছেন। আপনি তখন দীর্ঘশাস ফেলে বলেওঠেন - "নাহঃ যদি পকেটটা পারমিট করতো!"

তবে আপনাকে একটু আশার হদিশ দেই ? আপনি শুনলে চমকে উঠবেন ইউরোপের বেশ কিছু শহর আছে যেগুলি আপনার বাজেটের মধ্যে বেশ ভালমতন খাপ খেয়ে যায়। আপনার ইউরোপ গন্তব্য যাতে আপনার পকেট চিমটি না কাটে তা নির্বাচন করার জন্য একটি সুযোগ আপনাকে তবে দেওয়া যাক।

এই প্রবন্ধে আমরা ইউরোপের শীর্ষ এমন ১০টি সুলভ পর্যটক গন্তব্যস্থলগুলির হদিশ দেব যা সাহায্য করতে পারে আপনার দীর্ঘ লালায়িত স্বপ্ন কে সত্যিতে পর্যবসিত করার। তা এমন-ই যে আপনি আপনার পরের ট্রিপ এর জন্য এক লাফে প্রস্তুতি শুরু করে দিতে পারেন।

গন্তব্যস্থল গুলি হলো যথাক্রমে:

(১) কিয়েভ, ইউক্রেন


একে ইউরোপের চিপেস্ট ক্যাপিটাল বলা হয়। এখানে থাকার হোটেল, খাওয়া, ঘোরাফেরা ইত্যাদির খরচ ইউরোপের অন্যান্য শহরের থেকে নামমাত্র। বর্তমানে একটু রাজনৈতিক ডামাডোল চললেও আপনার কোনো অসুবিধে নেই।

২) বুখারেস্ট, রোমানিয়া


এখানেও থাকা, খাওয়া, ঘোরাফেরা ইউরোপের অন্যান্য শহরের থেকে সস্তা। প্রধান আকর্ষণসমূহ আপনার পকেট কে সামান্যও ছিদ্র করতে পারবেনা যে আপনি দু-চার দিন অতিরিক্ত থেকেও যেতেপারেন সস্তার বহরে।


৩) সোফিয়া, বুলগেরিয়া


একই কথা সোফিয়ার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। ইউরোপীয়দের গন্তব্যস্থল না হলেও এখানে আপনি সস্তায় লাক্সারি করতে পারেন। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট যথেষ্ট আপনার ভ্রমণের পক্ষে। তবে, "free Sofia walking tour" আপনার প্রথম দিনের অভিযোজন হওয়া বাঞ্চনীয়। আর হ্যাঁ! হাঁটতে না চাইলে আপনি বাইসাইকেলও নিতে পারেন।

(৪) ক্রাকোউ, পোল্যান্ড


এই শহরটি প্রাগ এর মতন সুন্দর না হলেও নিরিবিলিতে সময় কাটাবার আদর্শ।এখানে ৩-৪ ষ্টার হোটেল আপনি দামদর করে সস্তায় পেয়েযাবেন। আর এতো সস্তা যে আপনি মিউজিয়াম গুলি বাইরে থেকে না দেখে ভেতর থেকে অনায়াসে দেখতে পারেন।

(৫) বেলগ্রেড, সার্বিয়া


এখানে থাকা, খাওয়াদাওয়া ইউরোপীয় মূল্যমানের থেকে সস্তা। অফসিসন-এ তো কল্পনার বাইরের ভাড়ায় পেয়েযাবেন। আকর্ষণীয়স্থল গুলি ভীষণ সস্তা। এখানকার নিশিযাপন এতই আকর্ষণীয় যে সপ্তাহান্তে ভীড় লেগে থাকে।

(৬) ওয়ারশ, পোল্যান্ড


ওয়ারশ একটি সুন্দর শহর যা পর্যটকদের জন্য খুবই সহজ সরল এবং বন্ধুত্বপূর্ণ।

(৭) সারায়েভো, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা


এই শহরটিও ইউরোপের অন্যান্য শহরের থেকে সস্তা। সমস্যা বলতে একটাই, এখানকার লোকেরা ইংরেজি বলতে পারেনা। কিন্তু ভীষণ বন্ধুত্বপূর্ণ।

(৮) বুদাপেস্ট, হাঙ্গেরি


শহরের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটক আকর্ষণ স্থলের অনেকগুলিই হয় বিনামূল্যে বা খুব সস্তা। তাই বাজেট কুলিয়ে যাওয়া সবকিছুর জন্য বাহ্ কোথায় এসেছি অনুভব করতে সক্ষম হবেন। স্থানীয় খাবার খুবই সস্তা কিন্তু ভারী। পেটুক বাঙালির একবার চেখে দেখলে মন্দ হয়না। কি বলেন?

(৯) সেস্কি কুমলভ, চেক প্রজাতন্ত্র


শহরটি প্রাগ এর পর দ্বিতীয় জনবহুল। এটা প্রাগ, সালজবার্গ, বা ভিয়েনা থেকে মাত্র ৩ ঘন্টা দূরে অবস্থিত এবং এটি ইউরোপের সেরা মানের শহরগুলোর অন্যতম একটি কিন্তু তুলনামূলক সস্তা। দুই বা তিন দিন এখানে ব্যয় করলে আপনি এটা সম্পর্কে বেশ সম্যক ধারণা নিয়ে ফিরবেন।

(১০) সেন্ট পিটার্সবার্গ, রাশিয়া


রাশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন নগরী। ঐতিহাসিক স্থাপত্য ও পুরাতন সৃষ্টি শিল্পের বৈশিষ্ট সম্পন্য। এখানে বিভিন্ন্য মানের (মূল্যের) হোটেল পেয়েযাবেন। বাজেট ভ্রমণকারীদের জন্য এটি একটি আকর্ষণীয় স্থান।

তবে আর কি? শুরু করে দিন প্রস্তুতি। বেরিয়ে পড়ুন তবে তাড়িয়ে উপভোগ করতে ইউরোপের মনোরম সৌন্দর্য্য।

শুভস্য শীঘ্রম!!!

বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০১৬

বলিষ্ঠ পদক্ষেপ। তবুও কিছু প্রশ্ন ?

এ এক অতি সাহসী ও  বলিষ্ঠ পদক্ষেপ তাতে কোনো সন্দেহ নেই। তবুও কিছু প্রশ্ন  মনে ঘুরপাক খাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া এঁকে যে নাম ই দিয়ে থাক না কেন এর গুরুত্ব অপরিসীম।

গত রাত্রে প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী দ্বারা ৫০০ ও ১০০০ নোট বাতিল এর ঘোষণার পর ভারতবর্ষ জুড়ে যেন ভূমিকম্প হয়েগেল। এটা হবারই ছিল।  যারা একটু আধটু কান পেতে রাখে তারা জানতো এটা হবারই ছিল তবে এতো  সাততাড়াতাড়ি হবে সেটা কল্পনার বাইরে ছিল। সেখানেই প্রশ্ন।

আসলে বিগত পাঁচ মাস আগে সকল লোকসভা ও রাজ্যসভা প্রতিনিধিদের কাছে নির্দেশ ছিল তাদের নিজেদের এলাকাতে ৫০০ ও ১০০০ এর নোটের খরচ বন্ধ করতে। তখনি কানাঘুষো চলছিল। এটা আসলে দেখা গেলো ট্রায়াল রান। তবে ধুরন্ধর লোকেরা ভেবেছিলো আগামী নির্বাচন এর সময় ইটা প্রয়োগ করা হবে। কিন্তু সরকার উত্তরপ্রদেশের নির্বাচনের চাপে এখনই ঘোষণা করতে বাধ্য হলো। 

কিন্তু আমার কিছু প্রশ্ন :

১) মার্কেট থেকে যে বিপুল পরিমান টাকা (প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা) বাজার থেকে হটাৎ গায়েব হলো তা ভরপাই হবে কি করে? 

২) দুম করে ঘোষণায় সরকারি লোকসান যে প্রচুর হলো সমপরিমাণ কালোটাকা কি উদ্ধার করতে সক্ষম হবে সরকার? এতে সরকার কত শতাংশ লাভ/লোকসান প্রত্যাশা করছে?

৩) সাধারণ লোকের কাছে দু দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী (যেমন দুধ, পাউরুটি, ওষুধ, সবজি, ইত্যাদি) কেনবার মতো অর্থের যোগান না থাকায় ভোগান্তির কথা মাথায় রাখা হয়নি কেন? দুধ বিক্রেতা কি আর চেকে পেমেন্ট নেবে? এক কিলো আলু কিনে কি paytm না imps এর মাধ্যমে পেমেন্ট দেবে?

৪)  নেতাদের বিগত পাঁচ মাসে কালোটাকা অন্যত্র সরিয়ে ফেলার সুযোগ দেওয়া হলো কেন? রাজনৈতিক স্বার্থ বজায় রাখতে? চোর চোর মোসেরি ভাই? তুমি খাও আমি খাই / সাধারণের পিষে মাড়াই?

৫) যাদের কাছে সত্যি কালো টাকা আছে তারা হয় জমি না হয় সোনাদানা কিনে কনভার্ট করে রেখেছে। সেগুলো উদ্ধার করার কোনো পরিকল্পনা? সরকার কি পারবে মুলায়ম বা মায়াবতীর থেকে কালো টাকা উদ্ধার করতে? আছে এতো সৎসাহস?

৬) ২০০০ এর নোটের কি সত্যি প্রয়োজন? উন্নত দেশে এতবড়ো ডিনোমিনেশন এর চলন নেই। আমেরিকা তে ১০০ ডলার ও ব্রিটেন এ ৫০ পাউন্ড এর বেশি মুদ্রার চলন নেই। এদেশেও কি প্রয়োজন আছে? এটা কি  আবার কালোটাকা তৈরী করার রাস্তা খুলেদেওয়া হলো না?

৭) সরকার জানাচ্ছে নতুন ৫০০ ও ২০০০ এর নোটে ট্র্যাকিং এর ব্যবস্থা রয়েছে। সাধারণ মানুষের এতে সুবিধা কি?

সোমবার, ২ মে, ২০১৬

পরিবর্তন সুনিশ্চিত!

বদল অবশ্যম্ভাবী না পরিবর্তন সুনিশ্চিত নাকি অন্যকিছু হেডিং করব ভাবতে না ভাবতেই একটি পত্রিকার সাইট খুলে গেল। তাতে আমাদের হবু বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রীর নতুন বচন পরলাম এবং এটা সুনিশ্চিত হয়েগেলাম যে তিনিও নিশ্চিন্ত যে আশু বদল হচ্ছে। দেওয়ালের লিখন তিনি পরে ফেলেছেন। শুধু পরিক্ষার রেসাল্ট বেরোনোর অপেক্ষা। আর তাতে যে তিনি তলানিতে পৌঁছবেন তা তিনি বুঝেগেছেন। পশ্চিমবঙ্গকে লন্ডনে পৌঁছনোর লোভ দেখিয়ে হাইজাক করে কলম্বিয়া পৌছে দিয়েছেন যেখানে নিত্য হানাহানি, মিথ্যাচার আর কর্মহীনতা জীবন দুর্ভিসহ করে তুলেছে। এককথায় সামাজিক অবক্ষয় হয়েছে।

যাহোক, পশ্চিমবঙ্গের মানুষজন এই প্রথমবার নিজের ভোট যে দিতে পেরেছে তার জন্য নির্বাচন কমিশন কে ধন্যবাদ। আমার মত কিছু লোক যারা উপস্থিত থেকে ভোট দিতে পারেনি তারা নিশ্চিন্ত করেছে ভুতে যাতে তাদের ভোটটা দিতে না পারে। ভুতের ভোট দান বা ছাপ্পা ভোট - যার আশঙ্কা করে আমি আগে লিখেছিলাম মানুষ পরিবর্তন চাইলেও পরিবর্তন নাও হতে পারে। মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনারের উদ্যোগে এই প্রথমবার মানুষকে সতস্ফুর্ত ভাবে ভোট দিতে দেখা গেছে। মানুষের মধ্যে সেই ২০০১ সালের মত এককাট্টা মনোভাব দেখা গেছে এবং এবার তা শুভ পরিবর্তনের পক্ষে। নরক থেকে মুক্তির স্বাদ পেতে মরিয়া মনোভাব। যে মনোভাব সকল মানুষকে একজোট হয়ে অশুভ শক্তির বিদায় ঘন্টা বাজিয়ে দিয়েছে। পূর্বতন বামফ্রন্ট সরকারকে শিক্ষা দিতে গিয়ে যে এমন বিপর্যয় ডেকে এনেছিল সেই ভুল এইবার শুধরে নিয়েছে আর বাংলার ইতিহাসের অন্যতম এক কলঙ্কজনক অধ্যায়ের পরিসমাপ্তি ঘটাতে চলেছে। হাঁ মানুষ নিজের ভুল স্বীকার করে ভুলের প্রায়শ্চিত্য করেছে। আর তাতেই পরিবর্তন সুনিশ্চিত!

আগত নতুন সরকারের প্রাথমিক দ্বায়িত্ব হবে সবার আগে রাজ্যে শিল্প স্থাপন করা। যাতে রাজ্যে শিল্প আসে তা সুনিশ্চিত করা। হানাহানির বদলা না নিয়ে মানুষের সাথে চলে তাদের বিশ্বাস অর্জন করে শিল্প স্থাপনের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা। এছাড়া শিল্পক্ষেত্রে দলীয় কর্মীদের ভর্তির জন্য বাধ্য না করে তাদের সঠিক (উপযুক্ত) লোক নির্বাচনের স্বাধীনতা দেওয়া। এক কথায় নিরপেক্ষ শিল্প নীতি তৈরী করা যাতে নতুন কর্মোদ্যোগ ও কর্মসংস্থান এর সু-পরিবেশ সৃষ্টি হয়। কৃষিক্ষেত্রকে পাঞ্জাব হরিয়ানা ও জাপান মডেল প্রয়োগ করে খাদ্য উতপাদন-এ শীর্ষ স্থান ফিরিয়ে আনা। 

আর একটি দায়িত্ব হবে বর্তমান প্রজন্মের কাছে ফীল-গুড পরিবেশ তৈরী করা ও ভবিষ্যত প্রজন্মের দিকে লক্ষ্য রেখে পুরাতন অচল আদর্শ মুলতুবি রেখে নতুন ইতিহাস তৈরী করা যাতে বিশ্ববাসি আমাদের থেকে আদর্শ ধার করে। আমরা তাদের থেকে নয়।

মানুষ ভালো কিছু করার সুযোগ দিয়েছে তার সম্পূর্ণ মর্যাদা দেওয়া হোক।

বৃহস্পতিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৬

দিকে দিকে উন্নয়নের ধারা বজায় রউক

উন্নয়ন(?) বজায় রউক!


পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়া চলিতেছে। দিদি পুরাতন প্রক্রিয়া কে আরও উন্নততর করিয়াছেন এবং সেহ কারণে সেথায় পরিবর্তনের লক্ষ্যন প্রবল হইলেও উন্নততম সাইন্টিফিক রিগিং বাতাসা ল্যাব তৈরী থাকিবার জন্য আশু বদল সম্ভব নহে।জঙ্গলমহলের মা এর হাতে বাঙলার মাটি-র লক্ষ্যধিক (পড়িতে হইবে  কোটি) মানুষ এর উপর দইনন্দিন অত্যাচার আজ হাহাকার-এ পর্জ্যবসিত এবং বঙ্গ জীবনের আজ এক অপরিহার্য্য অঙ্গ। দিকে দিকে উন্নয়নের ধারা ঘটিয়াছে (যাহাদিগকে সাইকেল, অর্থ, তত্কালীন বিশেষ সুবিধা প্রাপ্তি হইয়াছে তাহাদের উন্নয়ন তো হয়েছেই তা অব্স্বীকার করিবার উপায় নাই) এবং তাহার আশু পশ্রবে সিন্ডিকেট তদপুদরী "শিক্ষ্যা হাম্লাকেট" এর দৌলতে উন্নয়ন এক অনন্য মাত্রা পাইয়াছে। শিক্ষ্যা ব্যবস্থা ধংস করিলেই মূল উন্নয়ন (না থাকিবে বাঁশ না বাজিবে শুভ বুদ্ধির বংশী), গাড়ি শিল্প ধংসস্তুপে চপ শিল্পের অগ্রগতিতে উন্নয়ন, সিন্ডিকেটে কর্মসংস্থানে বেকার (নাকি গুন্ডারাজ) উন্নয়ন, তদাদিকল্পে বেশকিছু প্রতারক (থুড়ি শিল্পদ্যোগী থুড়ি আর্থিক উন্নয়ন সাধনকারী) ব্যক্তি দ্বারা বঙ্গবাসীর জাতিসত্তার উন্নয়ন, শ্রমিকের দিনমজুরী পকেটস্থ করিয়া অনুগতশক্তির উন্নয়ন, সর্বমিলিত ভাবে রাজ্য জুড়িয়া উন্নয়ন হি উন্নয়ন ঘটিতেছে যে আমাদিগকে তাহা বিশ্বাস করিতে হইব না করিলে বিশেষ তকমা কপালে সাটিয়া ভাণিশ পর্য্যন্ত হইতে পারেন। নিন্দুকের এ বঙ্গে কোনো স্থান নাই। এ বঙ্গ ক্রমশ মধ্যযুগীয় বর্বরতার প্রতীক হইয়া উঠিতেছে। উন্নয়ন (ত্রাস!) দীর্ঘজীবি হউক। 

বঙ্গবাসীর (থুড়ি !মূল বঙ্গবাসীর) শুভো বোধদয়ের প্রবল কামনা করিয়া নববর্ষের বিশেষ শুভেচ্ছা (দীর্ঘশাস!!!) জানাই। 
Author