ধন্যবাদ
সকলকে "সুশান্তর ডায়েরি" তে স্বাগত। এটা আমার প্রথম বাংলা পোস্ট। খুবই ভালো লাগছে নিজের মাতৃভাষায় বক্ত্যব্য`পেশ করতে। ধন্যবাদ Google, ধন্যবাদ ব্লগার, ধন্যবাদ সকলকে। ধন্যবাদ আমাকে আমার মাতৃভাষায় কথা বলার সুযোগ করে দেয়ার জন্য। বাংলায় লেখা (থুড়ি টাইপ করা) এত সোজা, তা আগে জানাছিল না। যাইহোক, সব ভালো যার শেষ ভালো। টেকনোলজি যে কোথায় পৌছেছে তার এক উদাহরণ এই বংলা ব্লগ। এই ভেবে বেশ আনন্দ হচ্ছে যে আমি এখন থেকে নিজের মাতৃভাষায় সকল কিছু ব্যাখ্যা করতে পারব।
এতদিন বিদেশী ভাষায় অভিব্যক্তি প্রকাশ করার পর এখন নিজের ভাষায় লেখার সুযোগ পাব তা ভাবিনি কখনো। এক প্রবাসী বাঙালির এ দেশে ফেরার আনন্দ। নিজের দেশের মাটির গন্ধ যেন নাকে অনুভূত হচ্ছে। মনে মনে আমি যেন সবুজ খেতের উপর হাওয়ায় ভেসে চলেছি। "ও আমার দেশের মাটি / তোমার পায়ে ঠেকাই মাথা"! নস্টালজিক হয়ে পরছি। বিশেষত ঘরে যাওয়া হয়না তো, সম্ভবত সেই কারনে। যদিও ফোনে নিয়ত যোগাযোগ আর সকল খবরাখবর পাই। আর ইন্টারনেট এ বাংলা কাগজগুলো ঘেঁটে খাওয়া। তা সে কলকাতার হোক বা ওপার বাংলার।
এতদিন বিদেশী ভাষায় অভিব্যক্তি প্রকাশ করার পর এখন নিজের ভাষায় লেখার সুযোগ পাব তা ভাবিনি কখনো। এক প্রবাসী বাঙালির এ দেশে ফেরার আনন্দ। নিজের দেশের মাটির গন্ধ যেন নাকে অনুভূত হচ্ছে। মনে মনে আমি যেন সবুজ খেতের উপর হাওয়ায় ভেসে চলেছি। "ও আমার দেশের মাটি / তোমার পায়ে ঠেকাই মাথা"! নস্টালজিক হয়ে পরছি। বিশেষত ঘরে যাওয়া হয়না তো, সম্ভবত সেই কারনে। যদিও ফোনে নিয়ত যোগাযোগ আর সকল খবরাখবর পাই। আর ইন্টারনেট এ বাংলা কাগজগুলো ঘেঁটে খাওয়া। তা সে কলকাতার হোক বা ওপার বাংলার।
সেই দিন আর বেশি দুরে নেই, যেদিন চৌমাথার খোকাদার দোকানেও বাংলা বিল প্রিন্ট হবে ছোট ইন্ভইস প্রিন্টার থেকে। অনেক দিন ধরেই বাংলা সফটওয়্যার (বিশেষ করে অপারেটিং সিস্টেম ) ডেভেলপ করার চেষ্টা চলছে। এটা যেদিন বাস্তবায়িত হবে সেদিন আবার নতুন সূর্য্য উঠবে।
আমি সেই সূর্য্যদয় এর অপেক্ষায় রইলাম।
আমি সেই সূর্য্যদয় এর অপেক্ষায় রইলাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন